Course
কোর্স ও সকল বিসয়ের
কোর্স পদ্ধাতি
প্রত্যেকটি কোর্স ৪ বছর মেয়াদী। এক বছরে ২টি সেমিস্টারে। ৬মাসে এক সেমিষ্টার। একজন শিক্ষার্থীকে ৪ বছরে সর্বমোট ৮ টি সেমিস্টার শেষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা গ্রহন করে যাহা বাংলাদেশ সকল সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।
সুবিধা সমূহ
শিক্ষা শেষে সংগ্রাম সংস্থায় চাহিদা অনুযায়ী চাকুরী প্রদান করা যেতে পারে। ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য আবাসিক লজিং এর ব্যবস্থা।
জিপিএ ৫ প্রাপ্তদের বিনা বেতনে পড়াশুনা ও বৃত্তি প্রদান।
গরীব মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের বিশেষ সুবিধা প্রদান।
উপবৃত্তির সুবিধা প্রদান।
অভিভাবকদের জন্য
প্রিয় অভিভাবকবৃন্দ
দক্ষ জনশক্তি তৈরীর জন্য কারিগরি শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। বাংলাদেশ সরকারের এই বক্তব্যকে বাস্তব মনে করে যুগোপযোগী ও কর্মমুখী শিক্ষাকে বেছে নেয়াই হলো আমাদের উত্তম কাজ। বিগত দিনে সম্মানীত অভিভাবকরা মনে করেছিলেন সাধারণ শিক্ষায় সন্তানদের শিক্ষিত করে এস.এস.সি ও এইস.এস.সি অথবা স্নাতক পাশ করতে পারলে তাঁর সন্তান চাকুরী অথবা ব্যবসা করে অর্থবিত্ত সম্মান অর্জন করে নিজেকে সাবলম্বী করতে পারবে এবং মা-বাবা, ভাই বোনদের সাহায্য করবে। কিন্তু এই সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থা বেশীরভাগ শিক্ষার্থীদের তেমন কোন কাজের সুযোগ করে দিতে পারছেনা, বরং দিন দিন সমাজে তথা দেশে বেকারত্বের ভারী বোঝা বহন করে দাঁড়িয়েছে এবং দেশ এই বোঝা বহন করে চলছে!
বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষা পরস্পরের পরিপূরক। জাতীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবন ধারার উন্নয়নে কার্যকরি ভূমিকা রাখতে বৃত্তিমূলক বা কারিগরি শিক্ষা অপরিহার্য। বর্হিবিশ্বের সাথে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য কৃষি শিক্ষা একান্ত প্রয়োজন। সাধারণ শিক্ষা কোন চাকুরীর নিশ্চয়তা দিতে পারে না। বিশেষ করে বিদেশে দক্ষ কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্র কারিগরি শিক্ষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সরকারের এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বাস্তব ও কর্মমুখী শিক্ষাকে প্রধান্য দিয়ে সারা দেশে বিশেষ উদ্যোগে কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হয়। ডিপ্লোমা কৃষি শিক্ষা কেবল কর্মের নিশ্চয়তা দেবে তাই নয় সামাজিক সমস্যা, বেকারত্ব দূরীকরণ, দারিদ্র বিমোচন সহ নিজেকে আত্বনির্ভরশীল করে গড়ে তুলবে । তাই চাকুরীর নিশ্চিত প্রান্তির কথা বিবেচনা করে কর্মমুখী শিক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশের কল্যাণে ব্যতিক্রম ধর্মী শিক্ষা বিস্তারের জন্য মা, মাটির কথা চিন্তা করে নিজ গ্রামে চৌধুরী মাসুম কৃষি প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছি।
শিক্ষার্থীদের জন্য
প্রিয় ছাত্র/ছাত্রীবৃন্দ
বেকারত্বের জীবন অভিশপ্ত জীবন, এ জীবন কারো কাম্য নয় । তোমরা নিশ্চয়ই জানো এখন সারা পৃথিবীতে চলছে উন্নত প্রযুক্তি ও কম্পিউটারের যুগ। আসছে পরিবর্তন। সাধারন শিক্ষা কি এটি পরিবর্তন ঘটাতে পারবে? নিশ্চই না।
তাই কৃষি শিক্ষায় লেখাপড়া যেমনি চাহিদানুযায়ী দেশ-বিদেশে চাকুরী পাওয়া যায় তেমনি আত্বকর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করার এক বিরাট সুযোগ। তাই তোমাদেরকে নিশ্চিত আত্মকর্মসংস্থান এবং চাকুরী পাওয়ার উপযোগী করে গড়ে তুলতে বিশ্বের সমসাময়িক কারিগরি শিক্ষা ও প্রযুক্তিকে সামনে রেখে তোমাদের জন্য আমরা পাথরঘাটা উপজেলায় চৌধুরী বাড়ী, হাতেমপুর, নিজলাঠিমারা গ্রামে চৌধুরী মাসুম কৃষি প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছি। যা পাথরঘাটা উপজেলার একমাত্র ৪ (চার) বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কলেজ।